বাংলাদেশের নতুন যাত্রায় বিশ্ববাসীকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান
আজকের টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের নতুন যাত্রায় বিশ্ববাসীকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহবান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
নিউইয়র্ক স্থানীয় সময় ২৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে বাংলায় দেওয়া ভাষণে তিনি এ আহবান জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের ছাত্রজনতা তাঁদের অদম্য সংকল্প ও প্রত্যয়ের মাধ্যমে একটি স্বৈরাচারী ও অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা থেকে আমাদের মুক্তি এনে দিয়েছে। আমাদের মুক্তি ও গণতান্ত্রিক আকাক্সক্ষাকে বাস্তবে রূপ দিতে আমি বিশ্ব সম্প্রদায়কে আমাদের নতুন বাংলাদেশের সাথে নতুনভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানাই।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশে যে যুগান্তকারী পরিবর্তন সংঘটিত হয়েছে, তার প্রেক্ষিতে আজ আমি বিশ্বসম্প্রদায়ের এ মহান সংসদে উপস্থিত হতে পেরেছি। আমাদের গণমানুষের, বিশেষ করে তরুণ সমাজের, অফুরান শক্তি আমাদের বিদ্যমান রাষ্ট্র কাঠামো ও প্রতিষ্ঠানগুলোর আমূল রূপান্তরের এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে।
গণতন্ত্র, আইনের শাসন, সমতা ও সমৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক সমাজ হিসেবে আত্মপ্রকাশের অভিপ্রায় বাস্তবায়নে বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন ও সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান জানান অধ্যাপক ইউনূস।
ছাত্র আন্দোলনের বীরগাথা তুলে ধরে ড. ইউনূস বলেন, আমাদের এই তরুণরা যে প্রজ্ঞা, সাহস ও প্রত্যয় দেখিয়েছে তা আমাদের অভিভূত করেছে। বাংলাদেশের এই অভ্যুত্থান আগামী দিনগুলোতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষকে মুক্তি ও ন্যায়বিচারের পক্ষে দাঁড়াতে প্রেরণা যুগিয়ে যাবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ইউনূস বলেন, যে রাষ্ট্রকাঠামো দুঃসহ হয়ে গেছে, তার পুনর্গঠনের জন্য আমাদের তরুণেরা এবং দেশের আপামর জনসাধারণ একমত হয়ে আমার এবং আমার উপদেষ্টা পরিষদের উপর আস্থা রেখে সরকার পরিচালনার এক মহান দায়িত্ব অর্পণ করেছে।
তিনি বলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পর আমরা গভীর বিস্ময় ও হতাশার সাথে দেখতে পাচ্ছি কীভাবে সর্বগ্রাসী দুর্নীতি একটি কার্যকর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে, কীভাবে রাষ্ট্রের মূল প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্মম দলীয়করণের আবর্তে বন্দী করে রাখা হয়েছিল, কীভাবে জনগণের অর্থসম্পদকে নিদারুণভাবে লুটপাট করা হয়েছিল, কীভাবে একটি বিশেষ স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী সমস্ত ব্যবসা-বাণিজ্যকে অন্যায়ভাবে নিজেদের হাতে কুক্ষিগত করে দেশের সম্পদ অবাধে বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। এককথায়, প্রত্যেকটি পর্যায়ে ন্যায়, নীতি ও নৈতিকতা অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিল।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, এরকমই এক অবস্থায় দেশকে পুনর্গঠন এবং জনগণের কাক্সিক্ষত রাষ্ট্রব্যবস্থা ফিরিয়ে দেয়ার জন্য আমাদের উপর দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। অতীতের ভুলগুলোকে সংশোধন করে একটি প্রতিযোগিতামূলক ও শক্তিশালী অর্থনীতি এবং ন্যায়ভিত্তিক সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলাই এই মুহূর্তে আমাদের মূল লক্ষ্য।
ড. ইউনূস তার ভাষণে উল্লেখ করেন বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সকল রাজনৈতিক দল এখন স্বাধীনভাবে তাঁদের মতামত প্রকাশ করতে পারছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা মানুষের মৌলিক অধিকারকে সমুন্নত ও সুরক্ষিত রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আমাদের দেশের মানুষ মুক্তভাবে কথা বলবে, ভয়-ভীতি ছাড়া সমাবেশ করবে, তাঁদের পছন্দের ব্যক্তিকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে এটাই আমাদের লক্ষ্য। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংরক্ষণ এবং সাইবার ডোমেনসহ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সুসংহতকরণেও আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
জাতিসংঘসহ বহুপাক্ষিক বিশ্বকাঠামোতে বাংলাদেশের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও অবদান অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ যে সব আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক এবং দ্বিপাক্ষিক চুক্তির পক্ষভুক্ত, সেগুলো প্রতিপালনে আমাদের সরকার বদ্ধপরিকর।
বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কর প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, মর্যাদা ও স্বার্থ সংরক্ষণের ভিত্তিতে বাংলাদেশ বিশ্বের সকল রাষ্ট্রের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে আগ্রহী।
দায়িত্বগ্রহণের পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, মাত্র সাত সপ্তাহের মধ্যে আমাদের সরকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আমাদের অনুরোধে সাড়া দিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার বাংলাদেশের গণআন্দোলন কালে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে বিস্তৃত অনুসন্ধান এবং এসব ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে পরামর্শ প্রদানের জন্য একটি ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশন গঠন এবং তার কাজ শুরু করার জন্য দ্রুত বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিয়েছেন। এজন্য তিনি হাইকমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, দায়িত্বভার গ্রহণের দুই সপ্তাহের মধ্যে গুম প্রতিরোধে যে আন্তর্জাতিক কনভেনশন রয়েছে, তাতে আমরা যোগদান করেছি। এর আশু বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় আইন ও বিধি প্রণয়ন বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বাংলাদেশে বিগত দেড় দশকে যেসকল গুমের অভিযোগ রয়েছে, সেগুলো তদন্ত করার জন্য একটি তদন্ত কমিশন এ মুহূর্তে কাজ করছে বলে জানান অধ্যাপক ইউনূস।
তিনি বলেন, মানুষের আস্থা ও আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে এবং নির্মম অতীত যেন আর ফিরে না আসে, সেজন্য আমরা কিছু সুনির্দিষ্ট খাতে সংস্কারকে অগ্রাধিকার দিচ্ছি। সেই লক্ষ্যে আমরা বিদ্যমান নির্বাচন ব্যবস্থা, সংবিধান, বিচার ব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থা সংস্কারে স্বাধীন কমিশন গঠন করেছি। সংবাদপত্র ও গণমাধ্যমের সংস্কারের জন্যও পৃথক কমিশনসহ আরো কয়েকটি বিষয়ে কমিশন গঠন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে আমরা ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ব্যাপক সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। কোনো বিদেশি ব্যবসা বা বিনিয়োগ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, তা নিশ্চিত করতেও আমরা বদ্ধপরিকর বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, এসব সংস্কার যেন টেকসই হয়, তা দীর্ঘমেয়াদে নিশ্চিত করতে এবং অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবেলা এবং বৈশ্বিক অর্থনীতি সুসংহতকরণে বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে একসঙ্গে কাজ করার আহবান জানিয়ে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বিশ্ব সম্প্রদায় এখন কার্বনমুক্ত পৃথিবী গড়ে তুলতে মনোযোগী হচ্ছে। বিশ্বের অধিকাংশ মানুষকে এ ধরণের পরিবর্তনের সুফলভোগী করতে হলে, নেট-জিরো পৃথিবীর লক্ষ্য সমানভাবে পূরণে বাংলাদেশের মত দেশগুলোকে সাথে নিতে হবে। তা না হলে, ‘পারস্পরিক দায়িত্ববোধের’ মাধ্যমে ‘পারস্পরিক সমৃদ্ধি’ অর্জনে সার্বজনীন অঙ্গীকার পূরণে আমরা পিছিয়ে পড়ব।
এক্ষেত্রে আমি বিশ্বাস করি যে, সমগ্র বিশ্ব একসাথে ‘তিন-শূন্য’-এর ধারণা বিবেচনা করতে পারে, যার মাধ্যমে আমরা শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য নেট কার্বন নিঃসরণ অর্জন করতে পারি। তিনি বলেন, যেখানে পৃথিবীর প্রতিটি তরুণ-তরুণী চাকরি প্রার্থী না হয়ে বরং উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সুযোগ পাবে। তাঁরা যেন সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও নিজ নিজ সৃজনশীলতার বিকাশ করতে পারে, যেখানে একটি ব্যবসায়িক উদ্যোগ সামাজিক সুফল, অর্থনৈতিক মুনাফা এবং প্রকৃতির প্রতি দায়িত্বশীলতার মধ্যে একটি চমৎকার ভারসাম্য আনতে মনোযোগী হতে পারে। যেখানে সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে যেকোন ব্যক্তি ভোগবাদী জীবনধারা থেকে উত্তরণ করে সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের সৃজনশীল শক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।
রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত নেওয়া এবং মানবিক সহায়তায় এগিয়ে আসার জন্য বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা বলেন, মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সহায়তা করতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা কার্যক্রম চালু রাখা এবং তাদের টেকসই প্রত্যাবাসন নিশ্চিতে আমরা চাই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রয়োজনীয় সহায়তা অব্যাহত রাখুক।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের সাথে সংঘটিত হওয়া ব্যাপকভিত্তিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য আন্তর্জাতিক বিচার আদালত এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে চলমান বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করাও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, রোহিঙ্গারা যাতে করে নিজ দেশে স্বাধীন এবং মর্যাদাপূর্ণ জীবনধারণ করতে পারে, সে লক্ষ্যে অনুকূল পরিবেশ তৈরীতে জাতিসংঘ ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের ধারাবাহিক প্রচেষ্টা প্রশংসার দাবীদার। এ লক্ষ্যে রোহিঙ্গারা যাতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করে তাঁদের নিজ ভূমি রাখাইনে ফিরে যেতে পারে, তার পথ সুগম করা দরকার। মিয়ানমারে প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল অবস্থা বিবেচনায় রেখে, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে একযোগে রোহিঙ্গারা নিজ দেশে মর্যাদাপূর্ণ ও টেকসই প্রত্যাবাসনের জন্য পরিবেশ সৃষ্টিতে কাজ করতে প্রস্তুত বলে উল্লেখ জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা তার ভাষণে বিশ্বব্যাপী শান্তি, সমৃদ্ধি ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ে বাংলাদেশের ভূমিকা আরো জোরদার করার প্রতিশ্রুতি দেন।
অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানের নায়ক যুবসমাজের ভূয়সী প্রশংসা করে তার ভাষণ শেষ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের তরুণরা প্রমাণ করেছে মানুষের স্বাধীনতা, মর্যাদা ও অধিকার সমুন্নত রাখার অভিপ্রায় কোনো উচ্চাভিলাষ নয়। বরং এটা সকলের নিশ্চিত প্রাপ্য।
- শক্তিশালী অর্থনীতি গড়ে তোলাই মূল লক্ষ্য: ড. ইউনূস
- পোশাক খাতে বড় সুখবর
- রাজনৈতিক দলগুলো এখন স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করছে: ড. ইউনূস
- একই পদে দুই মেয়াদের বেশি নয়: আসিফ মাহমুদ
- ভারতীয় অর্থায়নে পরিচালিত ৮ প্রকল্পের কাজ বন্ধ
- বাংলাদেশি তরুণ ফায়েজ বেলাল ডায়ানা অ্যাওয়ার্ডের বিচারক
- জাতিসংঘে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের পূর্ণ বিবরণ
- জুলাই-আগস্ট গণহত্যা নিয়ে আইসিসিতে অভিযোগ করতে পারে বাংলাদেশ
- রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করতে প্রস্তুত ঢাকা : প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানের বীরত্বগাথা জাতিসংঘে তুলে ধরলেন ড. ইউনূস
- মালদ্বীপের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ : প্রধান উপদেষ্টা
- গাজায় মানবতা বিরোধী অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান
- জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ‘ক্ষতি ও লোকসান’ তহবিল চালুর পরামর্শ
- ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান ড, ইউনূসের
- বাংলাদেশের নতুন যাত্রায় বিশ্ববাসীকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান
- কোন ক্রীড়া সংস্থাতেই দুই মেয়াদের বেশি একই পদে কেউ থাকতে পারবে না
- ভাষাসৈনিক অধ্যাপক আবদুল গফুরের মৃত্যুতে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা
- ময়মনসিংহে শহীদ সাগরের পরিবারের পাশে তারেক রহমান
- তথ্য কমিশন সংস্কার ও তথ্য অধিকার আইন সংশোধনের আহ্বান টিআইবি’র
- আন্তর্জাতিক তথ্য জানার অধিকার দিবস আগামীকাল
- যত দ্রুত নির্বাচন হবে, ততোই দেশের মঙ্গল : বিএনপি মহাসচিব
- যৌক্তিক সময়ের মধ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে হবে : জামায়াত আমীর
- সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জনগণের তথ্যের অধিকার নিশ্চিতকরণের বিকল্প নেই
- চাঁদাবাজির অভিযোগে কারেন্ট জসিম গ্রেফতার
- ভাষা সৈনিক প্রবীণ সাংবাদিক-লেখক অধ্যাপক আবদুল গফুর আর নেই
- সুনামগঞ্জে পর্যটকবাহী হাউসবোট -নৌযান মালিকদের সাথে ডিসির মতবিনিময়
- বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী আ’লীগ নেতা জব্বার গ্রেফতার
- বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত
- ধর্ষণের দায়ে সশ্রম যাবজ্জীবন, দিতে হবে ধর্ষিতার আজীবন ভরণপোষণ
- দেশ থেকে ফ্যাসিবাদের কবর হয়েছে : মাহমুদুর রহমান
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৮৫৭ বন্যার্তকে চিকিৎসাসেবা দিয়েছে সশস্ত্র বাহিনী
- নির্বাচন আয়োজনে অযৌক্তিক সময় নষ্ট করবো না: ড. ইউনূস
- ইসলামপুরে আ.লীগের ৩১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
- শিক্ষা ক্যাডারে একযোগে অধ্যাপক হলেন ৯২২ জন
- রেমিট্যান্সের পালে হাওয়া, সাতদিনে এলো ৭ হাজার ১৪ কোটি টাকা
- রাজ্য সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে বাংলাদেশকে অনুসরণ করা হচ্ছে: মমতা
- জামালপুরে শহীদ জিয়াউর রহমান কলেজের এডহক কমিটি গঠন
- ১৬ দফা দাবিতে সাভারে ওষুধ শ্রমিকদের কর্মবিরতি, চাকরিচ্যুত ৫৬
- বাংলাদেশের সংস্কারে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
- আজ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস
- সন্ত্রাসীদের হামলায় কক্সবাজারে সেনাকর্মকর্তার মৃত্যু
- বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে ফিরিয়ে আনবে
- বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে তারেক রহমানের অভিনন্দন
- সেনাবাহিনীর অভিযানে মাদক উদ্ধার, গ্রেফতার ১
- বঙ্গোপসাগরে ট্রলারডুবিতে ২ জনের মৃত্যু, খোঁজ মেলেনি ৫ শতাধিক জেলে
- কিশোরগঞ্জে শেখ হাসিনা-ওবায়দুল কাদেরসহ ৮৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
- সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করায় কর্মকর্তাদের বিচারের দাবী
- সেনাবাহিনী কোন কোন ধারার অপরাধ বিবেচনায় নিতে পারবেন?
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি নিষিদ্ধ
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) আজ