• বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ ||

  • আষাঢ় ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ জ্বিলহজ্জ ১৪৪৫

সর্বশেষ:
রাষ্ট্রদূতকে কুয়েতে জনশক্তি রপ্তানিতে কাজ করার নির্দেশ রাষ্ট্রপতি গ্রামের নাগরিকদের জন্য সকল সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ও সড়ক পরিবহন সচিব পদে পুন:নিয়োগ চট্টগ্রাম বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৬ হাজার প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ উন্নয়নের রোড মডেল হয়েছে বিমানের পাইলট ঘাটতি কাটিয়ে উঠার নির্দেশ দিলেন মুহাম্মদ ফারুক খান দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়নের আহবান নাছিমের সুনামগঞ্জের শাল্লায় বন্যার্তদের মধ্যে ত্রাণ ও নগদ অর্থ বিতরণ চাঁপাইনবাবগঞ্জে আমবাগান পরিদর্শনে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত দেশের স্বার্থ রক্ষা করেই ভারতের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

চট্টগ্রামে টার্গেটের বেশি পশু কোরবানি

আজকের টাঙ্গাইল

প্রকাশিত: ১৮ জুন ২০২৪  

এ বছর চট্টগ্রাম বিভাগে পশু কোরবানি হয়েছে ২০ লাখ ৫৭ হাজার ৫২০টি। এর মধ্যে ১২ লাখ ১৭ হাজার ৭৪৭টি গরু, ৯১ হাজার ৮১০টি মহিষ, ছয় লাখ ৫২ হাজার ১৩০টি ছাগল, ৯৫ হাজার ৪৮৩টি ভেড়া ও ৩৫০টি অন্যান্য পশু রয়েছে। এ তথ্য জানিয়েছে প্রাণিসম্পদ অধিদফতর। এদিকে, চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা ও মহানগরে সাড়ে আট লাখ থেকে পৌনে নয় লাখ পশু কোরবানি হওয়ার কথা ছিল। এর মধ্যে পাঁচ লাখ ২৬ হাজার গরু, ৭০ হাজার মহিষ এবং প্রায় তিন লাখ ছাগল ও ভেড়া। গরু ও অন্যান্য পশু মিলিয়ে মজুত ছিল আট লাখ ৫২ হাজার। বিক্রি হয়েছে ১৯ লাখ ৭৪ হাজার। জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের তথ্য বলছে, চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা ও মহানগর মিলিয়ে ৭২টি স্থায়ী এবং ১৭৬টি অস্থায়ী হাটে কোরবানির পশু বেচাকেনা হয় এবার। উপজেলাগুলোর মধ্যে ফটিকছড়িতে ৪৫টি, মীরসরাইয়ে ২৭টি, হাটহাজারীতে ২৩টি, সন্দ্বীপে ২০টি, লোহাগাড়ায় ১৬টি, রাঙ্গুনিয়ায় ১৬টি, রাউজানে ১৬টি, সীতাকুণ্ডে ১৪টি, বাঁশখালীতে ১২টি, আনোয়ারায় ১১টি, বোয়ালখালীতে ১০টি, পটিয়ায় নয়টি, চন্দনাইশে নয়টি, সাতকানিয়ায় ছয়টি ও কর্ণফুলীতে চারটি হাটে পশু বেচাকেনা হয়। এছাড়া মহানগরে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনায় স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলিয়ে মোট ১০টি হাটে পশু বেচাকেনা হয়। বৃহত্তর চট্টগ্রাম কাঁচা চামড়া আড়তদার সমবায় সমিতির সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আবদুল কাদের বলেন, সোমবার (১৭ জুন) সন্ধ্যা পর্যন্ত নগরে প্রায় এক লাখ চামড়া সংগ্রহ হয়েছে। সাড়ে তিন লাখ চামড়া সংগ্রহের টার্গেট আড়তদারদের। অন্যদিকে, এক লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল গাউছিয়া কমিটির। সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে বলে জানান গাউছিয়া কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মোছাহেব উদ্দিন বখতেয়ার। জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, কী পরিমাণ পশু কোরবানি হয়েছে, তার তথ্য পেতে আরো দুয়েকদিন সময় লাগবে। কসাই সংকটের কারণে নগর ও জেলার বিভিন্ন স্থানে অনেকে ঈদের দ্বিতীয় দিনও কোরবানি করেছেন। আগের বছর ২০২৩ সালে চট্টগ্রাম বিভাগে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭৭৭টি গবাদিপশু কোরবানি হয়। এর মধ্যে ১২ লাখ ২৯ হাজার ৬২টি গরু, ৮৭ হাজার ২১৪টি মহিষ, ছয় লাখ ৪১ হাজার ৯৭৮টি ছাগল, ৯৩ হাজার ১৮১টি ভেড়া ও ৩৪২টি অন্যান্য পশু কোরবানি হয়। এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি পশু কোরবানি হয়েছে বলে বলছেন সংশ্লিষ্টরা। মাঠ পর্যায়ের প্রাপ্ত তথ্যে প্রাণিসম্পদ অধিদফতর জানিয়েছে, দেশের আট বিভাগে মোট এক কোটি চার লাখ আট হাজার ৯১৮টি পশু কোরবানি হয়েছে এবার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পশু কোরবানি হয়েছে ঢাকা বিভাগে। আর কম হয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগে। ঢাকা বিভাগে পশু কোরবানি হয়েছে ২৫ লাখ ২৯ হাজার ১৮২টি। ময়মনসিংহে হয়েছে তিন লাখ ৯২ হাজার ৫১৭টি। দেশে অবিক্রিত পশুর সংখ্যা ২৫ লাখ ৭১ হাজার ৪৪৯টি।

আজকের টাঙ্গাইল
আজকের টাঙ্গাইল